1. admin@hilinews24.com : admin :
  2. info@hilinews24.com : info : info
  3. newsroomhili@gmail.com : hilli news : hilli news
  4. wadminw@wordpress.com : wadminw : wadminw
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মৌমাছি আর মানুষের অন্য রকম এক ভালবাসা পাঁচবিবিতে অবৈধ ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন, ট্রাক্টরের চাপায়  শ্রমিকের মৃত্যু ।।  পাঁচবিবিতে বাড়ছে তিলের চাষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদের তফসিল ঘোষনা,পাঁচবিবিতে আওয়ামীলীগের আনন্দ মিছিল পাঁচবিবির কলন্দপুরে নির্মাণ চলাকালে ভেঙ্গে পড়েছে সেতুর  গার্ডার  পাঁচবিবিতে জেল হত্যা দিবস পালিত পাঁচবিবিতে জেল হত্যা দিবসে ছাত্রলীগের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত নাটোরে বাগাতিপাড়ায় আওয়ামীলীগের অবরোধবিরোধী শান্তি সমাবেশ! দেশব্যাপী বিএনপি-জামাতে অগ্নি সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে পাঁচবিবিতে যুবলীগের প্রতিবাদ সমাবেশ জয়পুরহাটে আলুর বাজার নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসন ও হিমাগার মালিকদের মতবিনিময়

পাঁচবিবিতে কৃষকের আলু নিয়ে টাকা পরিশোধে টালবাহনা কৃষকলীগ নেতার

  • রবিবার, ৯ এপ্রিল, ২০২৩
  • ২১২

জেলা প্রতিনিধিঃ

জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে কৃষকের নিকট থেকে আলু ক্রয় করে সেই টাকা পরিশোধ না করে টালবাহনা করছেন কৃষকলীগের এক নেতা। বাধ্য হয়ে ভুক্তভোগী কৃষকের পক্ষে নরেশ চন্দ্র নামের এক কৃষক থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
লিখিত অভিযোগে জানা যায়, উপজেলার পৌরসভাধীন রাধাবাড়ী এলাকার ১৮ জন কৃষক চলতি মৌসুমে তাদের উৎপাদিত আলু দলবদ্ধ ভাবে জনৈক জাহিদুল ইসলামের মাধ্যমে গত ১২ মার্চ উপজেলার গোড়না বাজারের মিম্মা ট্রেডাসের স্বত্তাধিকারী ইকবাল কবির মিল্টনের নিকট ৫৫০ বস্তা আলু বিক্রয় করেন। সেদিন ব্যাংক বন্ধের অজুহাতে টাকা না দিয়ে পরের দিন ১৩মার্চ আরো আলু নিয়ে সম্পূণ টাকা পরিশোধ করার প্রতিশ্রæতি দেন।
পরের দিন ঐ কৃষকদের নিকট থেকে আরো ৫৫০ বস্তা আলু ক্রয় করে। মোট ১১শ বস্তা আলুর মধ্যে মাত্র ৫ লক্ষ ৮৩ হাজার টাকা পরিশোধ করে অবশিষ্ট ৬ লক্ষ ৬৩ হাজার টাকা পরিশোধে তালবাহনা শুরু করেন এবং টাকা চাইতে গেলে বিভিন্ন অশ্লীন ভাষায় গালিগালাজ ও প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করেন।

কৃষক নরেশ চন্দ্র বর্মনসহ একাধিক কৃষক অভিযোগ করে বলেন, আমারা ১৮জন কৃষক জাহিদুলের মাধ্যমে ১১শ বস্তা আলু মিল্টনের নিকট বিক্রয় করি। সেই আলুর অবশিষ্ট টাকা চাইতে গেলে তিনি আমাদের বিভিন্ন প্রকার হুমকি ধামকি ও প্রাণ নাশের হুমকি দেন।

এবিষয়ে মিম্মা ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী আলু ব্যবসায়ী মিল্টনের নিকট জানতে চাইলে প্রথমে তিনি এ বিষয়ে কথা বলতে অস্বীকৃতি জানালেও পরে বলেন, যারা আমার কাছে টাকা পাবে তারা আসবে। থানা পুলিশ আমার কি করবে। এক সময় তিনি রেগে গিয়ে সাংবাদিকদের সামনে অশ্লীল ভাষায় কৃষকদের গালিগালাজ ও তাদের মেরে ফেলারও হুমকি দেন।

স্থানীয় কাউন্সিলর আনিছুর রহমান বাচ্চু বলেন, আমার এলাকার কৃষকরা সরল বিশ্বাসে তার নিকট আলু বিক্রয় করে। অথচ তিনি তাদের টাকা না দিয়ে দিয়ে টালবাহনা করছেন। তিনি আরো বলেন, ১৮ জন কৃষক তাদের আলু বিক্রির টাকা দিয়ে ইরি- বোরোর জমিতে সার কীটনাশক দেওয়ার কথা থাকলে সেটি আর দিতে পারছেন না পাশাপাশি আসন্য ঈদুল ফিতরের কেনা কাটাও তাদের সম্ভব হচ্ছে না । ভুক্তভোগীরা তাদের টাকা উদ্ধারে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের নিকট অনুরোধ জানিয়েছেন।
তারিখঃ ০৯/০৪/২০২৩ইং

জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে কৃষকের নিকট থেকে আলু ক্রয় করে সেই টাকা পরিশোধ না করে টালবাহনা করছেন কৃষকলীগের এক নেতা। বাধ্য হয়ে ভুক্তভোগী কৃষকের পক্ষে নরেশ চন্দ্র নামের এক কৃষক থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
লিখিত অভিযোগে জানা যায়, উপজেলার পৌরসভাধীন রাধাবাড়ী এলাকার ১৮ জন কৃষক চলতি মৌসুমে তাদের উৎপাদিত আলু দলবদ্ধ ভাবে জনৈক জাহিদুল ইসলামের মাধ্যমে গত ১২ মার্চ উপজেলার গোড়না বাজারের মিম্মা ট্রেডাসের স্বত্তাধিকারী ইকবাল কবির মিল্টনের নিকট ৫৫০ বস্তা আলু বিক্রয় করেন। সেদিন ব্যাংক বন্ধের অজুহাতে টাকা না দিয়ে পরের দিন ১৩মার্চ আরো আলু নিয়ে সম্পূণ টাকা পরিশোধ করার প্রতিশ্রæতি দেন।
পরের দিন ঐ কৃষকদের নিকট থেকে আরো ৫৫০ বস্তা আলু ক্রয় করে। মোট ১১শ বস্তা আলুর মধ্যে মাত্র ৫ লক্ষ ৮৩ হাজার টাকা পরিশোধ করে অবশিষ্ট ৬ লক্ষ ৬৩ হাজার টাকা পরিশোধে তালবাহনা শুরু করেন এবং টাকা চাইতে গেলে বিভিন্ন অশ্লীন ভাষায় গালিগালাজ ও প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করেন।

কৃষক নরেশ চন্দ্র বর্মনসহ একাধিক কৃষক অভিযোগ করে বলেন, আমারা ১৮জন কৃষক জাহিদুলের মাধ্যমে ১১শ বস্তা আলু মিল্টনের নিকট বিক্রয় করি। সেই আলুর অবশিষ্ট টাকা চাইতে গেলে তিনি আমাদের বিভিন্ন প্রকার হুমকি ধামকি ও প্রাণ নাশের হুমকি দেন।

এবিষয়ে মিম্মা ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী আলু ব্যবসায়ী মিল্টনের নিকট জানতে চাইলে প্রথমে তিনি এ বিষয়ে কথা বলতে অস্বীকৃতি জানালেও পরে বলেন, যারা আমার কাছে টাকা পাবে তারা আসবে। থানা পুলিশ আমার কি করবে। এক সময় তিনি রেগে গিয়ে সাংবাদিকদের সামনে অশ্লীল ভাষায় কৃষকদের গালিগালাজ ও তাদের মেরে ফেলারও হুমকি দেন।

স্থানীয় কাউন্সিলর আনিছুর রহমান বাচ্চু বলেন, আমার এলাকার কৃষকরা সরল বিশ্বাসে তার নিকট আলু বিক্রয় করে। অথচ তিনি তাদের টাকা না দিয়ে দিয়ে টালবাহনা করছেন। তিনি আরো বলেন, ১৮ জন কৃষক তাদের আলু বিক্রির টাকা দিয়ে ইরি- বোরোর জমিতে সার কীটনাশক দেওয়ার কথা থাকলে সেটি আর দিতে পারছেন না পাশাপাশি আসন্য ঈদুল ফিতরের কেনা কাটাও তাদের সম্ভব হচ্ছে না । ভুক্তভোগীরা তাদের টাকা উদ্ধারে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের নিকট অনুরোধ জানিয়েছেন।
তারিখঃ ০৯/০৪/২০২৩ইং

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো পড়ুন
অনুমোদনের জন্য তথ্যমন্ত্রণালয়ে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ
Theme Customized By BreakingNews